প্রিয়কাহন পর্ব ৮
‘ আচ্ছা তুমি কি অভী ভাইয়াকে কখনও চুমু খেয়েছো আপু?’ নবম শ্রেণিতে পড়ে মিথি। অথচ এই প্রশ্ন করাতে ওর মনে […]
‘ আচ্ছা তুমি কি অভী ভাইয়াকে কখনও চুমু খেয়েছো আপু?’ নবম শ্রেণিতে পড়ে মিথি। অথচ এই প্রশ্ন করাতে ওর মনে […]
এভাবে অভীর দরজা লাগানোতে সচকিত হলো প্রিয়তা। এখন এই ঘরটিতে ওদের দুজনের ছাড়া আর কারও কোনো অস্তিত্ব নেই। প্রিয়তার ভয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহূর্তগুলো ছিলো প্রিয়তার সবচেয়ে সুন্দর জীবন। তবে সেই সুন্দর জীবনে অভীর অনুমতিবিহীন আগমনে জীবনে হাতছানি দিলো তুমুল তোলপাড়।
প্রিয়তা ধীরে ধীরে চোখ খোলার চেষ্টা করলো। নিজের উপস্থিতি টের পেলো বিছানায়। মাথার ওপর সিলিঙ ফ্যানটা ধীরে ধীরে ঘুরছে। জানালা
বিশ্ববিদ্যালয়ে উৎসবমুখর ভাব আজ। শত সহস্র পান্জাবি পরিহিতা মানব মানবীদের আনাগোনা চলছে এখানে। প্রিয়তা আর অদ্রি দাঁড়িয়ে আছে ডক্টর মুহাম্মদ
প্রিয়তা একবার নিজের জামার খোলা চেইন দেখলো আর একবার দেখলো সামনে শুধু ট্রাউজার পড়া অভীর দিকে। অল্প মুহূর্তে চট করেই
ছোটআম্মু জলদি আসো, প্রিয়তা অভী ভাইয়ার গায়ে গোবরসহ ময়লা পানি ফেলে দিয়েছে!’ রুদ্রর এ কথায় প্রিয়তার শরীরে যেন অনবরত কাপাকাপি
পাত্রপক্ষের সঙ্গে আসা সুদর্শন পাত্রকে দেখে পাত্রী জ্ঞান হারালো, এমন ঘটনা ইতিহাসে বিরল। অথচ এমনই একটা কান্ড ঘটিয়ে বসলো প্রিয়তা।