প্রিয়কাহন পর্ব ২০
গহীন রাত। আর এত রাতে অভী প্রিয়তাদের বাসার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে এটা শুনেই প্রিয়তার শরীর হিম হয়ে গেলো। কানে এখনও […]
গহীন রাত। আর এত রাতে অভী প্রিয়তাদের বাসার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে এটা শুনেই প্রিয়তার শরীর হিম হয়ে গেলো। কানে এখনও […]
প্রিয়তা অভীর হাত চেপে সরে যাওয়ার চেষ্টা করতেই বন্ধন আরও দৃঢ় হলো। অভী হাসলো ওর বোকামো দেখে। দুষ্টু হেসে বললো,
সেদিনের হলুদ বিকেলের পর কেটে গেলো আরও কয়েকটি বিকেল। তবে অভীর সেই কাছে আসা, কানের কাছে উত্যপ্ত নিঃশ্বাস ফেলে তার
‘ বাব্বাহ! পুত্রবধূর ঠিকানা পেয়ে একই সাথে শ্বশুড় দেবর, বর সবগুলো উড়ে এসে জুড়ে বসেছে। কাজি ডাকো আপু, এক্ষুণি বিয়ে
মাঝরাতের বর্ষণকে বলা হয় প্রেমের বর্ষণ। এসময় প্রকৃতি হয়ে যায় স্নিগ্ধ। চট্টগ্রামের মতো এলোমেলো পাহাড়ি শহরে সেই মুগ্ধতা যেন আরও
এক সুদর্শন যুবকের বাইকে ওঠার অভিজ্ঞতা প্রিয়তার এই প্রথম। আর এই যুবকটিও নাকি তার হবু বর। অভী যখন নির্বিকারে বললো,
‘ তুমি অভীর খালামনিকে বিয়ে করেছো পুলক চাচ্চু?’ প্রিয়তার নিজের কাছেই নিজের কন্ঠস্বরটা অচেনা মনে হলো। ঢোক গিললো ক্রমাগত। মনে
সন্ধ্যার সময় শান্তনুকে ভয়াবহ চড় মারলো অভী। অঙ্কে ডাবল জিরো পেলে কেউ যে কাউকে এত ভয়াবহ ধরনের থাপ্পড় দিতে পারে
‘ কিরে মাম্মা! প্রিয়তার রাগ ভাঙানোর জন্য মনে মনে চীনের মানচিত্র বানাচ্ছিস নাকি?’ অন্তুর কথায় ভ্রু কুচকালো অভী। ছেলেটা দিনদিন
‘এই জানু! অভী ভাইয়া তোকে দেখে এমন ঘামছে কেনো? সেন্সলেস টেন্সলেস হয়ে যাবে নাকি?’ অদ্রির কন্ঠে উদ্রেক। প্রিয়তা নাস্তানাবুদ হয়ে
অভীর জ্বরের কথা শুনে কিছুক্ষণ প্রিয়তা স্তব্ধ হয়ে রইলো। অনিমেষে তাকিয়ে থাকলো অন্তুর দিকে। ছেলেটার চোখে মুখে এখনও রাজ্যের বিস্ময়তা।
‘এই ঝুম সন্ধ্যায় এখানে কি করছো তুমি?’ প্রিয়তা হালকা নড়বড়ে হয়ে উঠলো অভীর এমন আগ্রাসী কথায়। রিক্সা থেমে আছে। বৃষ্টি