প্রিয়কাহন পর্ব ১৪
‘ তুমি অভীর খালামনিকে বিয়ে করেছো পুলক চাচ্চু?’ প্রিয়তার নিজের কাছেই নিজের কন্ঠস্বরটা অচেনা মনে হলো। ঢোক গিললো ক্রমাগত। মনে […]
‘ তুমি অভীর খালামনিকে বিয়ে করেছো পুলক চাচ্চু?’ প্রিয়তার নিজের কাছেই নিজের কন্ঠস্বরটা অচেনা মনে হলো। ঢোক গিললো ক্রমাগত। মনে […]
সন্ধ্যার সময় শান্তনুকে ভয়াবহ চড় মারলো অভী। অঙ্কে ডাবল জিরো পেলে কেউ যে কাউকে এত ভয়াবহ ধরনের থাপ্পড় দিতে পারে
‘এই জানু! অভী ভাইয়া তোকে দেখে এমন ঘামছে কেনো? সেন্সলেস টেন্সলেস হয়ে যাবে নাকি?’ অদ্রির কন্ঠে উদ্রেক। প্রিয়তা নাস্তানাবুদ হয়ে
অভীর জ্বরের কথা শুনে কিছুক্ষণ প্রিয়তা স্তব্ধ হয়ে রইলো। অনিমেষে তাকিয়ে থাকলো অন্তুর দিকে। ছেলেটার চোখে মুখে এখনও রাজ্যের বিস্ময়তা।
‘এই ঝুম সন্ধ্যায় এখানে কি করছো তুমি?’ প্রিয়তা হালকা নড়বড়ে হয়ে উঠলো অভীর এমন আগ্রাসী কথায়। রিক্সা থেমে আছে। বৃষ্টি
‘ আচ্ছা তুমি কি অভী ভাইয়াকে কখনও চুমু খেয়েছো আপু?’ নবম শ্রেণিতে পড়ে মিথি। অথচ এই প্রশ্ন করাতে ওর মনে
এভাবে অভীর দরজা লাগানোতে সচকিত হলো প্রিয়তা। এখন এই ঘরটিতে ওদের দুজনের ছাড়া আর কারও কোনো অস্তিত্ব নেই। প্রিয়তার ভয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহূর্তগুলো ছিলো প্রিয়তার সবচেয়ে সুন্দর জীবন। তবে সেই সুন্দর জীবনে অভীর অনুমতিবিহীন আগমনে জীবনে হাতছানি দিলো তুমুল তোলপাড়।
প্রিয়তা ধীরে ধীরে চোখ খোলার চেষ্টা করলো। নিজের উপস্থিতি টের পেলো বিছানায়। মাথার ওপর সিলিঙ ফ্যানটা ধীরে ধীরে ঘুরছে। জানালা
বিশ্ববিদ্যালয়ে উৎসবমুখর ভাব আজ। শত সহস্র পান্জাবি পরিহিতা মানব মানবীদের আনাগোনা চলছে এখানে। প্রিয়তা আর অদ্রি দাঁড়িয়ে আছে ডক্টর মুহাম্মদ
প্রিয়তা একবার নিজের জামার খোলা চেইন দেখলো আর একবার দেখলো সামনে শুধু ট্রাউজার পড়া অভীর দিকে। অল্প মুহূর্তে চট করেই
ছোটআম্মু জলদি আসো, প্রিয়তা অভী ভাইয়ার গায়ে গোবরসহ ময়লা পানি ফেলে দিয়েছে!’ রুদ্রর এ কথায় প্রিয়তার শরীরে যেন অনবরত কাপাকাপি