প্রতিশোধ পর্ব ৩
আবিরের মনে পড়ে মেয়েটি ঘরে একা তাই দরজা লাগিয়েই সোজা উপরে যায় আবির। রুমানা ( আবিরের বাসায় কাজ করে ঘর […]
আবিরের মনে পড়ে মেয়েটি ঘরে একা তাই দরজা লাগিয়েই সোজা উপরে যায় আবির। রুমানা ( আবিরের বাসায় কাজ করে ঘর […]
হটাৎ ই আবিরের ঘুম ভেঙে যায়, মেয়েটির অস্ফুট গোঙানির শব্দে। তাকিয়ে দেখে অচেতন অবস্থাতে মেয়ে টা কাতরাচ্ছে। আবির তাড়াতাড়ি করে
স্যার, অনেক কস্ট করে খুঁজে পেয়েছি বলেই আবিরের সামনে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয় মেয়েটি কে। ভার্সিটি থেকে বাসা যাওয়ার পথে
বধূবেশে বসে আছে প্রিয়তা। তাও খুবই সাধারণ সাজে। একটু আগে প্রিয়তার মা এসে আলমারি থেকে একজোড়া সোনার বালা প্রিয়তার হাতে
ম্লান বিকেল। বেবিট্যাক্সিতে বসে আছে প্রিয়তা। তা ঝিমুচ্ছে আর এগোচ্ছে। পাশে অভী নীরব, নির্বিকার৷ তার উথাল-পাতাল ঢেউ খেলানো মনে এখন
দিনগুলো পেরিয়ে গেলো ঝড়া পাতার দিনের মতো করে। প্রিয়তা তৃতীয় বর্ষের টানাপোড়নের প্রবাহ শেষ। এখন বিরতি নিয়ে রেজাল্ট দেওয়ার পর
গহীন রাত। আর এত রাতে অভী প্রিয়তাদের বাসার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে এটা শুনেই প্রিয়তার শরীর হিম হয়ে গেলো। কানে এখনও
প্রিয়তা অভীর হাত চেপে সরে যাওয়ার চেষ্টা করতেই বন্ধন আরও দৃঢ় হলো। অভী হাসলো ওর বোকামো দেখে। দুষ্টু হেসে বললো,
সেদিনের হলুদ বিকেলের পর কেটে গেলো আরও কয়েকটি বিকেল। তবে অভীর সেই কাছে আসা, কানের কাছে উত্যপ্ত নিঃশ্বাস ফেলে তার
‘ বাব্বাহ! পুত্রবধূর ঠিকানা পেয়ে একই সাথে শ্বশুড় দেবর, বর সবগুলো উড়ে এসে জুড়ে বসেছে। কাজি ডাকো আপু, এক্ষুণি বিয়ে
মাঝরাতের বর্ষণকে বলা হয় প্রেমের বর্ষণ। এসময় প্রকৃতি হয়ে যায় স্নিগ্ধ। চট্টগ্রামের মতো এলোমেলো পাহাড়ি শহরে সেই মুগ্ধতা যেন আরও
এক সুদর্শন যুবকের বাইকে ওঠার অভিজ্ঞতা প্রিয়তার এই প্রথম। আর এই যুবকটিও নাকি তার হবু বর। অভী যখন নির্বিকারে বললো,